রাস্কেল ও অন্যান্য কবিতা : অভিষেক ঘোষ



রাস্কেল

হয়ত তুমি থামবে বলে একদিন ছায়া থেমে গেল,
ছায়া থেমে গেল মানে সেই ছায়ায় অনেক অনেক মানুষের মুখ দেখা যাচ্ছে...
তুমি কাকে ডাকছ? কাকে শোনাচ্ছ?? কাকে গিয়ে বলছ আমার কবিতাটা পি ডি এফ করে দে...?
কাকে পাঠাবে এবার? ভেবেছ?
যদি না ভেবে থাকো, যদি না বলে থাকো কাউকেই মন থেকে স্যর, তবে নিজেকেই একবার পাঠিয়ে দ্যাখো না...
কেমন লাগে, ঠিক কেমন লাগলে তুমি কবিতা লিখতে বসতে, এটা নিজেকেই একবার জিজ্ঞাসা করতে পারো
আমি জানি তুমি নিজেকে প্রশ্ন করো না... শুধু কী একটা বলে, নিজেকে বিরাট বড় ভঙ্গুর দেখাতে চাও
আমি জানি তুমি নিজেকে কোনদিন নদী ভাবো না... একটা স্রোতের মতো লেখা লিখে, ফেলে দাও,
সেই খাতাটাও।
সেই খাতা হারায়। সেই লেখা মরে। সেই সেই সব কিছু অজান্তে যখন তোমার দিকে ছুটে আসছে
বা হয়ত তুমি জানতে এসবই তোমার দিকে ছুটে আসবে,
ঠিক তখনই,
নিজেকে লেখা পাঠাও... দেখবে তুমি নিজেই নিজের কান্নার বাবা কে? আর কান্নার মা কে? বুঝতে পারছ না।
ঠিক সেদিনই তুমি বুঝবে কবিতা লিখতে গেলে, একেবারে কবিতার জন্য কবিতা লিখতে গেলে
কাউকে ক্ষমা করা যায় না,
অন্তত নিজেকেও  না।...
আর এই নিজেটাও তুমি আমার থেকেই পেয়েছিলে জানবে...
আমি হারাই মাঝেমাঝে, তাই সবাই ভাবে,
তুমি লিখছ। 


কবিতা বন্ধু
                                                  
থাক। তোকেও আর কোনদিন তলোয়ারের ফলায় লেগে থাকা আখানা সূর্য পাইয়ে দেওয়ার জন্য ব্যস্ত হবো না। আর জোনাকির কান্না হরিণের ছুট দেখাতে নিয়ে যাবো না মাঝরাত্রের মেল ট্রেনে চড়ে। আমি বাদাম ভাজার শুকনো খোসা হয়ে ভেসে ভেসে যাবো প্রতিটি নরক, প্রতিটি স্বর্গের দ্বারে, সেখানে যদি একজনও কবিতাপ্রেমী থেকে থাকে চিৎকার করে তার নিন্দে করব না। নিন্দে করতে হলে, লুকিয়ে লুকিয়ে একা স্নানঘরে গিয়ে কল চালিয়ে করব।

শুধু প্রশংসা করব বাড়ির ন-কাকিমার মতো শুধু ফাটাফাটি সুন্দর দারুণ বলতে বলতে যখন সন্ধে হয়ে আসবে উঠে চলে যাবো, চিলের মতো যেভাবে সে মরা গরু ফেলে উড়ে চলে যায় জ্যান্ত বাঘের দিকে।

                                                         
যে ঘরটায় বরফ গলালেও, বড়রা রেগে যেতো

এখানে বরফ গলিয়ে রেখো। তুমি হাত দেবে ঠাণ্ডা কাপড়ের নিচ দিয়ে আমার তলপেটে, বিষ্ণু জন্মায় না কারণ তার আর কোনো অবতার অবশিষ্ট হওয়ার জন্য প্রস্তুত নয়।
দশটা আঙুল থেকে যেদিন দশটা মন বেরিয়ে আসবে না তুমি জেনেছিলে, শুধু আমারই একার কোন সরকারি চাকরির ইচ্ছে কেন, কোনোরকমে বেঁচে থাকার ইচ্ছেটাও ফুরিয়ে গেছে।
আমি মৃত্যুর মধ্যেই তো বেঁচে আছি। মৃত্যু আমার মধ্যে এসে বেঁচে আছে। এখনও অনেক অনেক বাতাস হাঁটবো, যদি হোগলা বনের ধারে কাউকে কিছু করতে দেখি, তোমায় গিয়ে বলব না।
আমার পিচুটি ও সভ্যতা অদ্ভুত ভাবে ইতিহাস বইয়ের মতো রংচটা দেখতে হওয়া উচিত ছিল,তাও সেটা হল না বার বার মুদ্রিত হওয়ার কৌশলে
ঠিক কোথায় কবিতা শুরু করতে হয়, ও ঠিক কোথায় গিয়ে একটা কবিতার পাশে দাঁড়ি দিতে হবে, তা জানতে জানতে আমার দাড়ি যেদিন পেকে যাবে, আমি তোর কাছে একবার এসে বসব... বলব ঘরটা বন্ধ কিনা দ্যাখ। আলোটা নিভিয়ে রাখ। তোর বাবা আমাকে দেখুক আর নাই বা দেখুক ওই দূর দিয়েও কিন্তু এই ঘরের আলোটা দেখতে পায়...

         
ডোম

আমাকে অক্ষর ছাড়া, বহু কিছুই দিয়ে ছিলে ছাই
আমি চিনতে পেরেও, অনেককিছুকে সঙ্গী বানাই
পাখি...
বাক্যের মধ্যে হাত... হাতের ভিতর যত্নে,
আমি লজ্জা,
রা পাতাদের দোষ দিয়ে থাকি।
গাছের কাছে একদিনও তাই যেতে দিও না ছায়াকে
রোলারের রাস্তায়  স্টোনচিপ চেপে নুয়ে পড়ে ঘাড়
কিছুর ভিতরে যেদিন কষ্ট দেখবে...যেদিন দেখবে
জলে
রাস্তা কাটে... রাস্তা জোরে... শিকারের ইচ্ছে,
বেয়াদপ
ড্রাইভার।

আকাশের পাখিকে গিয়ে কেঁদে বলি,পাখি...
               আমার আত্মা,  
কই?
তোমরা সবই উড়িয়ে নিয়ে চলে যাও, যেমন ওড়ে হাই
ঘুমের তৃষ্ণা চোখে আসে না... আসে না যেমন চোখ
সেভাবে,
তোমাকেও পুড়িয়ে দেবে আগুন...
কেউ,
নিভিয়ে দেবে ছাই। 
         

কবিতা লেখার আগে যা কিছু

যা কিছু অশুদ্ধ আমার, যা কিছু বাক্য যা কিছু শব্দে শদে ধ্বনিত হয় না সকালের গলায় যা কিছু খড়ের মতো হাল্কা পালকের মতো ভারি পাখির ফুসফুসের মতো তেজিয়ান আকাশে আকাশে হারিয়ে থাকা মেঘের আড়াল থেকে যা কিছু দেখা যায় না যা কিছু দেখতে নেমে আসতে হয় হ্যালোজেনের আলোর মতো চোখে যা কিছু ফিরিয়ে আনে প্রথম প্রেমের ছোট ছোট শব্দে লেখা আমি তোমায় ঘৃণা করি ডায়রির মাঝখানের পাতা আমায় তুমি শেষ হতে দাওনি কখনও পুরোপুরি যা কিছু শেষ হয় না সুতোর কোণায় লেগে থাকা ঘুড়ির প্যাঁচে প্যাঁচে যা কিছুতে বাতাস কেটে যাওয়ার কথা ছিল, তা কিন্তু কাটেনি যা কিছু সত্যি এতদিনে কেটে যাওয়ার কত ছিল...
 
তাই ফিরে এসেছে।


                                                                                      (চিত্রঋণ : George Campbell)
                                                            





106 comments:

  1. bah dada,,,vaider ntun bochore khub valo upohar dile ,,,mone rakhbo sob

    ReplyDelete
    Replies
    1. sei toh hate paye dhore,,, ekta comment chai.... ar ki ba parlam bol toh???

      Delete
  2. শব্দ যেনো কথা বলে...
    লেখনী জাগ্রত থাকুক

    ReplyDelete
  3. কবিতা পাঠ হলো ভালো হয়েছে ।
    "কবিতা বন্ধু" কবিতা টা আমার খেত্রে প্রযোজ্য নহে ।
    কবিতা লেখার আগে যা কিছু তে শব্দে শব্দে টা শব্দে শদে টা বানান ভুল রয়ে গিয়েছে ।

    ReplyDelete
    Replies
    1. amake banan chorcha korte hobei....asole oi lekhata ek nishashe likhechilam....... ek nishashe nijer kauke dakte paro tumi?

      Delete
  4. খুব ভালো লাগল। সবগুলোই। খুব তৃপ্তি পেলাম।

    ReplyDelete
    Replies
    1. amio .... pai na oita. tai kintu sotti ... jeta kori amar babao bojhe na

      Delete
  5. দারুণ শব্দের বুনট ।বেশ ভালো লাগলো লেখাগুলো

    ReplyDelete
  6. bahh,, prothom duto ta nijer kothao khuja palam, sob kota sundor. ...........Avijit Acharya

    ReplyDelete
    Replies
    1. tomader kothai ami bolechilam.....amar mone kono kotha chilo na

      Delete
  7. খুব ভাল হচ্ছে। চালিয়ে যাও।

    ReplyDelete
  8. Osadharon.... Chaliye jan r erom r o kobita porar sujog din...just Osadharon

    ReplyDelete
  9. ভালো লেগেছে। নিজ।আরো পড়ার ইচ্ছে জাগল।আমার শুভেচ্ছা কবিকে।

    ReplyDelete
  10. কিছু কথা হয়ত এমন যেন মৃতের শরীরে কিছু অনুভূতি দান ....

    ReplyDelete
  11. শেষ তিনটে ভাল লাগলো...প্রথমটায় নিজেকে নিয়ে রহস্যের সাইকোলজি বোনা হয়েছে, সেখানে প্যারাডক্স ততটা জমে ওঠেনি| দ্বিতীয়টায় কবিতাপ্রেমীর সঙ্গে স্বর্গ নরক কনসেপ্টে আমি বিশ্বাসী নই, কারণ ঈশ্বর এখন আমাদের মড়ার পয়সা! তিন চার পাঁচ ভালো লেগেছে, পিচুটি ও সভ্যতার স্থবিরতায় মৃত্যু বেঁচে রয়েছে কবির মধ্যে...ডোম কবিতায় গাছের কাছে ছায়াকে যেতে না দেওয়ার ভিতরে ট্রাজেডি ছাই নিভিয়ে দিলেন কবি| কবিতা লেখার আগে যা কিছু,তাই-ই কবির অমোঘ উচ্চারণ : আমায় তুমি শেষ হতে দাওনি...

    ReplyDelete
  12. শেষ তিনটে ভাল লাগলো...প্রথমটায় নিজেকে নিয়ে রহস্যের সাইকোলজি বোনা হয়েছে, সেখানে প্যারাডক্স ততটা জমে ওঠেনি| দ্বিতীয়টায় কবিতাপ্রেমীর সঙ্গে স্বর্গ নরক কনসেপ্টে আমি বিশ্বাসী নই, কারণ ঈশ্বর এখন আমাদের মড়ার পয়সা! তিন চার পাঁচ ভালো লেগেছে, পিচুটি ও সভ্যতার স্থবিরতায় মৃত্যু বেঁচে রয়েছে কবির মধ্যে...ডোম কবিতায় গাছের কাছে ছায়াকে যেতে না দেওয়ার ভিতরে ট্রাজেডি ছাই নিভিয়ে দিলেন কবি| কবিতা লেখার আগে যা কিছু,তাই-ই কবির অমোঘ উচ্চারণ : আমায় তুমি শেষ হতে দাওনি...

    ReplyDelete
    Replies
    1. ei sesh hote asole anandabazar debe na,,,, seta roj beroy

      Delete
  13. je ghortay borof golaleo borora rege jeto ta khub valo laglo...:)

    ReplyDelete
  14. বাহ , ভালো লাগলো , নতুন বছর এ নিজেকে কবিতায় বেশ ভেঙেছো ।

    ReplyDelete
  15. বাহঃ কবিতাগুলো ভালো । নতুনত্ব আরও চাই । পড়তে পড়তে একঘেয়েমি লেগে যাচ্ছে ।

    এইরকম স্টাইল actually আমার ভালো লাগে না । তবে কবিতাগুলো সরল ভাবনার । নেক্সট এ একটু প্যাচ রেখো কবিতায়

    ReplyDelete
    Replies
    1. আমি কিন্তু খুব খারাপ মানুষ, বিপ্লব।

      Delete
    2. লেখালেখি এর ক্ষেত্রে তোমার ব্যবহার এর কথা আসছে কেন । এটা তো ঠিক না । আমি তো আমার মতো করে বলেছি । স্বাধীন ভাবে বলেছি । ঠিক আছে কৈ বাত নেহি ...নেক্সট এ ভাববো , কথা বলার স্টাইল টা একটু পাল্টাতে হবে

      Delete
    3. dhor moja korlam bhai...... tumi tomar stylei thako..... pashe thako amader.....

      Delete
    4. অবশ্যই আমার মতো করেই বাঁচতে চাই, কিন্তু সবসময় পারি না ।
      পাশে আছি ..লিখতে থাকো

      Delete
  16. ক‌ি বলব বুঝত‌ে পারছ‌ি না। ভাল‌ো থাকুন এই কামনা কর‌ি।

    ReplyDelete
    Replies
    1. বেশ খারাপ আছি দিদি/// আমরা সবাই মিলে কিন্তু একদিন ভাল থাকব্‌ আর সেদিন কিন্তু অনেক বাংলা সাহিত্য বাদ চলে যাবে... আমি আপনাকে ভালই বাসি... ভালবাসি বললে সবাই কাঁদায়

      Delete
  17. valo..kobita lekhar aage...besi valo lagche

    ReplyDelete
  18. তুমি বললে আমি বাঘের গলায় পরাতে পারি মালা/তুমি বললে আমি কোন মন্ত্রিকে... সোজা বলে দি সালা...
    নচিকেতার লেখা, এটা এমনি লিখলে আবার কেউ বলবে, চোর... আমি আর যাই হই চোর না।

    ReplyDelete
  19. শেষ দুটো খুবই ভাল লাগল।বাকিগুল ও বেশ ভালই লাগল

    ReplyDelete
  20. অসাধাণ ভাবে উপস্হাপন করেছেন। কবিকে অনেক ধন্যবাদ

    ReplyDelete
  21. অসাধাণ ভাবে উপস্হাপন করেছেন। কবিকে অনেক ধন্যবাদ

    ReplyDelete
  22. কবিতা পাঠক হিসেবে আমাকে তেমন ছুঁলনা।হয়তো কোথাও কোথাও শব্দ ভার আছে। তবে স্বল্প কথনে কবিতার শব্দপ্রয়োগ অমোঘ হতে পারতো আর কবিতা বিদ্ধ করতে পারতো পাঠক আমিকে। তোমার শব্দ ব্যবহার তোমার নিজস্বতা নিয়ে আছে। সেটা থাকাও জরুরি। তুমি আলাদা চলন চাইছো এটাই বড় কথা।

    ReplyDelete
  23. ha sir,,, samner bar.... dekhi ki korte pari.....

    ReplyDelete
  24. দীপাঞ্জনJanuary 9, 2017 at 7:39 AM

    ভালো। বেশ ভালো। বিশেষ করে ডোম।

    ReplyDelete
  25. বেশ ভাল লেগেছে।কবিতাগুলো মনের কথা বলেছে।
    ধন্যবাদ।

    ReplyDelete
  26. Fatafati. Keep it up
    Tilak Sanyal

    ReplyDelete
  27. অনেক সুন্দর হয়েছে। কবিকে অনেক ধন্যবাদ

    ReplyDelete
    Replies
    1. kobi na.... avishek amar nam... ami kobita likhi.... kobi hote chai na

      Delete
  28. < হয়ত তুমি থামবে বলে একদিন ছায়া থেমে গেল, ছায়া থেমে গেল মানে সেই ছায়ায় অনেক অনেক মানুষের মুখ দেখা যাচ্ছে...> এই লাইনটি নাড়িয়ে দিল ভীষণ ভাবে।দারুন হয়েছে ,ভালো লাগলো রাস্কেল কবিতাটি । যে ঘরটায় বরফ গলালেও বড়রা রেগে যেতো ,সুন্দর ভাবনা । এছাড়া সব কবিতাই ভালো লাগলো ।

    ReplyDelete
  29. besh bhalo....din k din apnar lekha shanito hoche!!! agiye jan!

    ReplyDelete
    Replies
    1. bittuuuu..... bhai.... ki korchis bol toh bhai.... ar koto egobo??? pichiye jabo....... hotat,,, eta proman......tumi amay bhalobasho

      Delete
  30. ekebare kobitar jonyo kobita likhte gele kauke khoma kora jai na ..... darun lain...

    ReplyDelete
  31. Bah.....bes valo ....verbal felicity ache....

    ReplyDelete
  32. আমার তো খুব ভালো লাগল...

    ReplyDelete
  33. কবিতা পড়া শিখছি, এখন।খুব ভাল লাগল আপনার কবিতা।

    ReplyDelete
  34. বেশ ভাল লাগল তোমার লেখা,,

    ReplyDelete
  35. খুব ভাল লেগেছে...

    ReplyDelete
  36. ডোম, রাস্কেল ও শেষের কবিতাটা বেশ ভাল লেগেছে।

    ReplyDelete
  37. Anno rakam,...valo....tibrota neI ache abar nei....besh

    ReplyDelete
  38. bes valo laglo...porte debar janno dhonyobad...'kobita bondhu' o 'dom' lekha duti khubi valo...apnar kolom shanito hok...(Joy Goswami)

    ReplyDelete
  39. Besh bhalo....bhabnar probaher bhongiti boro bhalo...(Chandan Dasgupta)

    ReplyDelete
  40. প্রতিটি কবিতা-ই জানান দেয়, তুমি লিখতে এসেছ । লেখো ! আরও লেখো ... ভাবো আরও বেশি ... তোমার কবিতার তুমিই প্রথম পাঠক । আমার কিন্তু খুব ভালো লেগেছে । তবে, আরও ভালো তুমি লিখতে পারবে । ভবিষ্যতে ...

    ReplyDelete
  41. এককথায় অসাধারন।

    ReplyDelete
  42. somoye na porar jonyo dukshito..... besh sundor........ vabna besh valo.........

    ReplyDelete
  43. ভালো লেগেছে, প্রত্যাশা রইলো
    সাজ্জাদ সাঈফ

    ReplyDelete
  44. Darunn.. ����

    ReplyDelete
  45. এক কথায় ভালো লেগেছে… আরোও পড়ার আশায় থাকলাম

    ReplyDelete
  46. ছন্দ নিয়ে খেলাটা বেশ উপভোগ্য। আর নতুন ভাবে উপস্থাপন বেশ ভালো লাগলো।

    ReplyDelete
  47. প্রতিটি শব্দ সুন্দর বুননে সাজানো। ভালো লাগলো।

    ReplyDelete
  48. অনবদ্য কবিতার বুনন । ঝড‌ঝড়ে শব্দের নির্মেদ বর্ণনা । একবার পড়লে দ্বিতীয় বার পড়তে ইচ্ছে করছে । - দুর্লভ সরকার

    ReplyDelete
  49. ভীষণ সুন্দর লেখাগুলো ..খুব খুব ভালো লাগলো :)

    ReplyDelete